Wednesday, December 24, 2014

বড় দীন

বড় দীন



অনেকে অভিযোগ করছেন আমি আর লিখছি না কেন? আমি লিখি, প্রচুর লিখি, কিন্তু সে শুধুই ইমেইল, অফিসের কাজে, বাংলায় লিখলে পড়ে দিয়ে আসতে হবে, সে অনেক খরচা, তাই ইংরেজিতেই লিখি। বাংলায় লেখাতে ভাটা পড়েছে তাই। আমাদের পাড়ার নিনো বা ননি, পোষাকি নাম শ্রী নিতাইচন্দ্র নস্কর, একটা আঙ্গুল উড়ে গেছলো অনেকদিন আগে, তাই আলাদে করার জন্যে লোকে আঙ্গুল কাটা ননি বলে ডাকে। আমাকে খুব খাতির করে অবশ্য, তবে মাঝে মাঝে কর দিতে হয় একটু আধটু, ওই সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি বজায় রাখার জন্য। তার থেকে আজ একটা চিঠি পেলাম, চিঠি টা চিন্তায় ফেলেছে। সত্যিই তো, অনেক কিছুই তো জানতাম না এর আগে? আপনি কি বলেন? চিঠি টা দিলাম।

সোদ্ধেয় দাদা,

আমার বড় দীন নিয়ে একটু বল্বার ছিল। সুন্তে হলে সুনুন, নালে কালকে সাম্পদায়িক বলে চাপ খাবেন, আমার কি? কালকে জিসুর জম্মদিন। ওই যে, লাল্টুস মাল টা, খালি পেমের বই করে, আর সেকেন হ্যান্ড নায়িকা নিয়ে ল্যাল ল্যাল করে ঘুরে বেড়ায়, ওই জিসু। জিসু এদিকেই থাকে, লেক বস্তির কাচেই, তবে ভদ্দর পাড়ায়। ওরম আতাক্যালানে ও পাড়ায় অনেক আচে, তাই এটাকে সঙ্খালগু দিবস বলা হয়।
সঙ্খালগু কাদের বলে জানেন না? আচ্ছা আচকান লোক তো মোশায়? ম্যাড্রাসি নাকি? লেক রোডে অনেক ম্যাড্ডা থাকে, ওদের সঙ্গে বেসি মিসবেন না, ওরা জাম্বুমানের ফ্যামিলি, জাস্ট টক খাইয়ে টাক ফেলে দেবে, দেন নো ফিমেল ইন আসে পাসে। সিদেবি ছাড়া সবাই কেল্টা (কামালাসানের মেয়েটা বাদ, কারন ওটা হাইব্বিড), ওরা আম্নার বাড়িতে নেমতন্নে এসে মুরগির বংস উদ্ধার করে দেবে, আর নিজের বাড়িতে সুদু চালের সঙ্গে বিউলির ডাল পচিয়ে সেই দিয়ে ইয়্যাব্বড় বড়ি বানায়, তারপর সেটা সেদ্দ করে খায়। নাম বলে ইডলি সালা, আমি জানিনা? সেই কোন ঘুন্সির বয়স থেকে কেউ গ্যাস ছাড়লেই ঈডলি পিডলি ঢাঁই ঢুঁইকরে গুনে বলে দিতাম, সেই ইডলি ওরা খায়। সুনলে আম্নিই মরবেন, পরে আমাকে কেস দেবেন না, আমার নো দোস।
বরন্চো আমার কাচে সুনুন। সঙ্খালগু মানে যারা অনেক জন, হেব্বি ইউনিটি, সবাই সবার লিলেটিব, আর যারা ভোট দেয়, আর গরু কিম্বা সুয়োর খায়, আর না হলে মাথায় ব্যান্ডেজ বেঁধে রাখে। ভুটিয়ারাও শুয়োর খায়, কিন্তু সেটা সেপারেট, কারন ওদের এপাড়ায় ভোট নেই। এই সঙ্খালগুদের মন্দির গুলোর নাম চাচ্চ, মজ্জিদ আর গুরুদদাড়া হয়, আর শনি পুজোয় ওদের থেকে চাঁদা নেওয়া বারন। কিন্তু ওরা রিকোয়েস্ট কল্লেই আমাদের ভোট দেয়, খুব চাপ হলে ভোটের আগের দিনকা একটু হড়কে দিলেই হল, সব সালা সুড় সুড় করে লাইনে দাঁড়িয়ে যাবে, তাপ্পর চুপ চাপ ঘাসে ছাপ। পরে পুল্টিস দেওয়ার জন্ন বায়ানদা, ববিদা আর এক্সম জন্ডিসে দিদি তো আচেই ডিসেম্বরের ছ তারিখে বিগেডের বাবড়ি পিকনিকে একটু মলম মেরে দিলেই সব ঠিক আবার। তাই ওরকম ভোটার থাকলেই তাদের সঙ্খালগু বলতে হয়।
খিস্টান রা শালা গোরু খায়, বউ যানতে পাল্লে হেব্বি অসান্তি করবে, তাই আমার খেতে ইচ্চে হলেও খাই না। একদিন খেয়েচিলাম, উইত অজ্জিন্যাল ফিপ্টি, কিন্ত শিবু টা শালা চেপে চেপে ফিপ্টি খাইয়ে এমন নেসা করিয়ে দিলো, গোরু না উচ্চেভাজা, কি খেলাম সকালে ভুলে গেলাম। ও শালা ঠিক আচে, বউ জানতে পারেনি, নো পব্লেম।
সে যাই হোক, জিসুর জম্মদিন মানে বায়ানদার ফ্যামিলির দিবস। ওরা খিস্টান তো। ওরাই তো আসল, আর আমনি, কোন সুধির ভাই এর ভায়রা? মেরি কিস মাস সুনেছেন? কিস মানে কি? চুমু তো? আর মেরি কে? মেরি মানে আমার, আমার মানে সুদু আমার না, আমার ফ্যামিলির, মানে আমি, বৌ, সন্টু, নান্টু, মনি, ঝিঙ্কা, মাসুম, কিসমাত, বুবু, সোনা, সুকুলি আর সঙ্গে বাবা, দাদু, ঠাকুমা আর মা। আর ফ্যামিলি কে ধরে রাকে কে? মা কিনা? তাই একানেই আমরা মা কে পাই। মাটি? খিস্টান রা কবর দেয়। আরে মদনার ভাই (মদন্দা, নো অপহেন্স, এটা কমন আদর করার ডাক), কবর কি হাওাতে দেবে? মাটিতেই তো দেয়। আর মানুস? সবাই তো মানুস, মানুস ছাড়া কেউ ভোট দিতে পারে নাকি। তাই ওরা আমাদের লোক। তাই আমরা রোজ ওদের মনে মনে কিস করি। যেমন আমি রোজ রাতে ইয়ে হয়ে গেলে কিম্বা বউ এর ডেট থাকলে পিয়াঙ্কা চোপড়া কে কিস করি, তেমন। কাচের মানুস ছাড়া কাউকে কি মনে মনে কিস করা যায়? আম্নিই বলুন?
বায়ান্দা লোক ও হেব্বি ওই কম্পুটার মেসিনে কি সব স্যুইটার আর ফেস্বুক করে আমাদের সবার জন্ন, কিন্তু ফুল্টু সায়েব হয়েও কেমন পোস্কার বাংলায় কথা বলতে পারে। আগেও অনেক সায়েব পারতো, কিন্তু দাদু বলেছিল দাদু জকন বাংলাদেসে ছিল, অনেক সায়েব দেখেছে - ওরা সবাই শক্ত করে হামি টোমায় মারিবে, হামি টোমায় বংস দিবেবলতো, এ কিন্তু পোস্কার নরম করে সুদ্ধ ভাসায় বাংলা বলে, ভদ্দরলোকের মত। আসলে বায়ানদার বাবা তো বাঙ্গালী, নাম নীল, টাইটেল টা সুদু বায়ান। আসলে বায়েন ছিল, যাদের বাস আচে বায়েন টাভেলস বলে, ওদের লিলেটিব, পরে বায়ান হয়ে গেচে সঙ্খালগু দের দুক্ষের কতা ভেবে। তাই ওরা হাপ বাঙালি আচে। তাই বলে ইংলিস নিয়ে টেন্সান করবেন না আমরা আসলে কিন্তু ইংলিসে হেব্বি স্টং সুনলেন না দিদি সেদিন টিবির সামনে মাইক ধরে বলল গিবিং ব্যাক্সাইট বাম্বু ওটার মানেই হামি টোমায় বংস দিবে ইন ইংলিস। যাতে বাঙ্গালিদের বুজতে অসুবিদা না হয়, তাই হাত দিয়ে দেখিয়েও দিয়েচে।
কালকের দিন বড়দিন। আজকে ভেড়ির দিকে গেচলাম, দেকলাম রাজারাটে রাস্তার দু সাইটে পচুর লাইট মেরেচে সব বুলু আর সাদা টুনি। সুব্বত দার কন্টাক্ট হবে মনে হয়, পচুর পয়সা ঢেলেচে। এটা কিন্তু বুলু হোয়াইট ছাড়া অন্য রং দিয়ে কল্লেই কেস বল্টু, দিদি রাগ করে জিওগগাফি পড়িয়ে দেবে, বিডিও সায়েব টান্সফার হয়ে যাবে আর ডহরের মুত্তি বানাতে হবে, তাই ওসব নো এন্টি। অনলি ব্লু, সনগে সাদা, তুমি কিস্নো, আমি রাধা। কবিতা লেকো, এঞ্জয় কর, ভোট দাও, দু মাসে একবার করে বিগেডে পিকনিক করো, বিরিয়ানি খাও রং নিয়ে কতা হবে না।
বরন্চো একটা নলেজ দিচ্চি। সিতকালে বড়দিন কি করে হয়, সেই নিয়ে সেই কোন ডিগ্গেল আর পিল্মার খেলার বয়েস থেকে কোসচেন ছিল। সেদিন একটু এঞ্জয় করছি, রবিদা তিন গ্লাসের পর বুজিয়ে দিল। ওই দিনটা আসলে পচুর মদ খাওয়ার দিন। ফীপ্টি না, চুল্লু তো একদম স্টিক্ট ব্যান, পাউচ ঢোকা বারন একদম, সুদু ভালো ইংলিস খেতে হয়। ওল্মঙ্ক, ম্যাকডায়াল মিনিমান। মদন্দা বিপি খায়, কিন্তু ওতে নেসা অনেক পরে হয়, নো এঞ্জয়, আর গাল লাল হলে চাট্টে পাড়ার মেয়ে ঘাড়ে পড়ে ফস্টিনস্টি করবে, আমিও নেসার ঘোরে মনটা নরম করে ফেলবো, তারপর বৌএর ক্যালানি, তাই দাদা কে সম্মান দিয়ে আমি বিপি খাই না, নাহলে পয়সা নেই নাকি? সারদা মা আর রামকিস্নো আচে কি করতে?
ছাড়ুন, আসল কতা বলি, নলেজের কতা, বড়দিন কিকরে বলে, সেই কতা। ওই দিন অনেক মদ খেতে হয় তো, তো দিন রাত খেয়াল থাকে না, তাই সন্দের পরে কি হচ্চে বোজাই যায় না। দিনটা বোজা যায়, আর সন্দে না হওা অব্দি মন উদাস, বউ কে গাল টিপে মুক ঝামটা খেতে ভালই লাগে, পল্টু কেও বন্দু মনে হয়, চুমকি কে লেটার লিক্তে ইচ্চে করে, এমনকি কবিতাও লেকা যায় সমির দার হিসেবের খাতায়, কিন্তু সব করেও সময় আর পেরয় না। তাই দিন টা বড়, বড়দিন! রাত টা কেমন, কে জানে? ওই সময় আমি একটু ডিঙ্কস করি তো, তাই বলতে পারবো না দাদা, সুদু দেকেচি এই সন্দে হল, তারপরেই দুপুর, মাঝ টা নেই, তাই রাত টা খুব কম। তাই ওটা বড়দিন। জানতেন না, তাও দাঁত কেলাচ্ছেন। সাম্পদায়িক মাল সব!
আম্নাদের মুকে চুন কালী দিয়ে আরো অনেক কিচু সিকেছি। দলে ছিলাম, তাই সিকেচি। পোথমে সিক্লাম আম্নারা পাটি করলে মদ খান, আমরা পাটি করি বলে মদ পাই। তাপ্পর সিক্লাম চিন দেস আমাদের ভাই, কারন ওরা চিনে, তাই ওদের চিনে নিতে হয়, একটু টাফ, মাদুলি, গরু আর চিনে দের আলাদে করে চেনা একটু টেন্সানের কেস, কিন্তু তাও ওরা ভাই। তারপর সিকেছি দুনিয়ার মজনু এক হও হবেই তো, লায়লা রা পাত্তা না দিলে তো এক হতেই হবে, নাহলে ডিঙ্কসের বিকরি কি হারামে হবে? একটা বই আচে, ডান্ডামুলোর বস্তি বাদ, সেটা না পোড়লেও বলে দিতে হয় পড়েচি। আমাদের একটা ভালো মাও ছিল, আর একটা খারাপ মাও, তার দলে কিসেঞ্জি। ওটাকে হড়কে দিয়েছে, আমি এখন এপারে চলে এসেচি, নাহলে চাপ হচ্চিলো, নো অনুদান।
একানেও সিকচি। অনেক কিচু। যেমন বাংলাদেসের বডারের পাসে পাকিসতান, আর নেপাল, আর ভুটান, আর আরেকটা দেস আচে, নাম হোয়াটনট। একন জানি সিদু আর কানু ভাইয়ের মুরতি আছে, কিন্তু ডহর ভাই এর মুরতি নেই বলে দিদি হেবি রাগ করেছিল, কিন্তু সোবন্দা একনো বানিয়ে উটতে পারেনি, কারন ডহরদা কেমন দেক্তে কেউ জানেনা। একন সালা বললে গালি আর হয় না, সালা মানে বউ এর ভাই, লিলেটিব। দিদিও সেদিন বলেছে, একটা মিডিয়া কে। আর পছনদো না হলে বলতে হয় সাজানো ঘটনা। যেমন ধর তোমার বিয়ে, আমার মতো চুমকির সনগে লাভঁ টা তেমন জমেনি, একটা সম্মন্দো এলো, তোমার মেয়েমানুস্টা তেমন ডবকা লাগচে না কিম্বা কম সাইজ, তুমি বলে দাও এসব সাজানো ঘটনা, অন্মি সব ক্যান্সেল, লাইনে নতুন মেয়েমানুস দাঁড় করিয়ে দেবে। নতুন বানাম সিক্লাম, সারদায় ধ হয়, দ না, আর রামকিস্নোর আসল না সুদিপ্তো, টাইটেল সেন।
কিন্তু একটা কতা বলতে একটু লজ্জা লাগছে, মা কালী, সত্তি বলচি, একদম জানিনা, একনো সিক্তে পারলাম না। আগে জকন ওদিকে ছিলাম, তকন বিমান্দা আর অনিলদার লোকেরাও বলেনি, আর এখন এপারে এসে সোবনদাও বলেনি, ববিদাও না, আর বায়ান দা কে জিগগেস কল্লে লোকে সাম্পোদায়িক বলবে, তাই কোসচেন টা জিবের ডগাতেই লাস্ট চার বচর ঝুলে আচে। বংসি একন চুপি চুপি কমলা পার্টি করচে, ওকে সুধিয়েছিলাম, ও বলল ওদের ও বলেনি, বরন্চো জানতে চাইলেই কেস খাবে, অনুদান বন্দ হয়ে জাবে।
সে ছাড়ুন, আসল কতা টা বলি। একটা দাড়ি ওয়ালা লোক, বোধয় রবিন্দনাথ হবে কিম্বা গালীব হবে, তাকে উদ্মা কোরে মাতায় একটা মুকুট পরিয়ে ল্যাম্পপোস্টে ঝুলিয়ে ছবি তুলেছিল, তার ছবি আর মুরতি নিয়ে লোকজন ঘুরে বেড়ায় কেনো, সেটা ঠিক বুজছি না। একটা জিনিস বুজেচি, লোকটা হেব্বি টানতে পারে। নাহলে এঈ ঠান্ডায় লেংটু বডি, জাস্ট একটা সাদা গামছার মতো কাপড় পরে ল্যাম্প পোস্টে হ্যাং? মিনিমান দু বোতল র পর পর না মাল্লে ওরম পারা যায়? মনে হচ্চে ওই লোক্টাই বেস্ট মালখোর, তাই বড়দীন এ সবাই ওর নামেই দারু খায়। আর ঝুলছে তো, তাই মাল পরের দিন টা কে সবাই বলে হ্যাংওবহার। একবার গেস করেছিলাম এই লোক্টাই জিসু কারন অনেকেই ওই নামে ডাকছিল, কিন্তু লাসস্ট যে কটা বই দেক্লাম জিসুর, তাতে ওরকম ডেস এক বারো পরেনি, বরন পরে একটা বই আসচে, হিন্দি, তাতে একটা মেয়ে পরেচে দেক্কলাম সোনালিওং নাম, হেব্বি গরম মেয়েছেলে মাইরি, সরিলে জামা রাক্তে পারেনা একদম। আর একটা লোক কে দেকচি আজকাল অনেক যায়গায়। একটা লাল টুপি লাল জামা পরা দারিওলা বুড়োর আজকাল খুব বাজার হয়েচে, সেটা নিসচই জিসুর দাদু, পচুর মাল খেয়ে নিলেই মনে মনে গিফট দেয়, মদ কোম্পানি তে চাকরি করে সিওর। সান্টাকস্ট না কি নাম যেন।
আমনি কি অন্য কিচু জানেন? জানলে বলে দেবেন, ফাইডে বিকেলে আমি আবার চাংগা তকন সুনে নেবো। জাগগে, আমি জাচ্চি, একটু মাংস কিনতে হবে, বউ কে বল্বো টপ ঝাল মেরে বানাতে, আজকে একটু টেস, আর বাকিটা কালকের চাট। জল টা? ওটা চলে এসেচে, দাদা রা একদম ফাসক্লাস জিনিস দিয়েচে এবারে। সবুজ বটলি, কিন্তু ভেতোরে মিষ্টি গোলাপ জলের মতো মিহি রস, একদম গলানো সোনা, জেনো সসসের তেল। নাকে টানলেই হাপ আউট। আমনিও কি ইংলিস খাবেন? তা ইংলিস খান, বাংলা খান, ঝিঙ্কু বউদি নিয়ে কেস কারবার করুন একন, সোম্বারে এক্টু ক্যাস দিয়ে দেবেন, সব সেটিং করে দেবো। একন ম্যারি কিস মাস আমি সারা মাস কিস করবো বউকে, আর ঘুমের সময় সোনম কে। নো লাফড়া, নো টেন্সান। সুদু সিত লাগ্লেই বড়দিনের নাম করে একটু চন্নামিত্তির। সে আম্নি যা খুসি করুন দাদা, জাস্ট রিমাইন্ড, সাম্পদিয়ায়িক সম্পিতি বজায় রাখুন, তাতেই হবে।

ইতি

নিতাই নস্কর (আঙ্গুল্কাটা)।